ব্লাডি মেরি নামটা অনেকের পরিচিতো হতে পারে আবার হতে পারে পুরো অপরিচিত একটি নাম ।
অনেকে মনে করে রাতে 2:33 থেকে 3:33 এ যদি আয়নার সামনে গিয়ে মেরি ব্লাডি মেরি বলা হয় তিনবার তাহলে ব্লাডি মেরি তাদের সামনে এসে যায়।
ব্লাডি মেরি একজন নারী এবং তার চেহারা অনেক কুৎসিত বলা হয়।
তিনি প্রথমে চেয়ে থাকলেও নাকি পরে অনেক জোরে জোরে চিৎকার করে থাকেন
ব্লাডি মেরি ব্লাডি মেরি ব্লাডি মেরি তিনবার ডাকার পরে যদি কেউ বলেন সে তার বাচ্চাকে চুরি করেছেন তাহলে নাকি সে তাকে হত্যা করে।
যদি এমন কোনো হত্যার কোনো খবরই এখন পর্যন্ত স্পষ্টভাবে পাওয়া যায়নি।
অনেকে আবার দাবি করে থাকে সেই ব্লাডিমেরি আয়না থেকে বের হয়ে তাদের অনেক ক্ষতির সম্পন্ন করতে চায়।
আবার অনেকে বলে থাকেন তাদের স্বপ্নেও নাকি সে তারপর থেকে ব্লাডিমেরি দেখতে পায়।
এটার কোন সঠিক প্রমাণ না থাকা সত্ত্বেও এটাকে অনেকে বিশেষ করে থাকেন।
মনো বিজ্ঞানীদের মতে এটি একটি নিছক মনোরোগ।
আবার অনেকে মনে করে থাকেন রানী মেরি এই ব্লাডি মেরি।
প্রথম নারী মেরির ইতিহাস ঘাটলে পাওয়া যায় তিনি ছিলেন অনেক নিষ্ঠুর ও নির্মম।
অনেকের মতে তিনি তাজা মহিলাদের রক্ত দিয়ে তিনি গোসল ও বিভিন্ন ধরনের ব্ল্যাক ম্যাজিক চর্চা করতেন।
যদিও সেটার স্পষ্ট কোনো প্রমাণই এখন পর্যন্ত সামনে আসেনি।
কিন্তু তিনি যে ছিলে নিষ্ঠুর নির্মম সে কথায় সবাই একমত হয়ে থাকেন।
ইনল্যান্ডে যখন দুটি ধর্মে বিভক্ত হয়ে যায় তখন ব্লাডি মেরি অনেক নিরীহ লোকদের হত্যা করেন ।
অনেকে মনে করেন রাণী মেরি হলো ব্লাডি মেরি।
কিন্তু তার স্পষ্ট কোনো প্রমাণ নেই।
আমরা যদি বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে দেখি তাহলে ব্লাডি মেরি পুরো একটি মস্তিষ্কের একটি খেলা আর কিছুই না।
আবার এটাও হতে পারে যে এটি সত্যি আবার এটাও হতে পারে যে এটি সত্যি,
কারণ আয়নার ভিতর অনেক প্যারানরমাল জিনিসের বাস থাকতে পারে সেটা আমরা কেউ ভালোভাবে জানি না।
আমাদের বিজ্ঞান উন্নত হলেও এত উন্নত হয়নি যে আমরা এসব বিষয়কে পুরো স্পষ্ট ভাবে জানতে পারি।
তো এটিকে আমরা মিথ্যে বা সত্য না বলে এটির মতামত আপনাদের কাছে রাখছি।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন